• Live class

    Topic: Lum’atul I’tiqad of Imam Ibn Qudamah (Class # 80)
    Speaker: Shaykh Mohammad Hammad Billaah حفظه الله
    (Shaykh Mohammad Hammad Billaah is a Renowned Salafi Da'ee & an Islaamic Scholar of Bangladesh)
    Date: Sunday, January 15, 2023
    Time: 10:30 AM (New York), 9:30 PM (Bangladesh), 9:00 PM (India) & 3:30 PM (UK), إن شاء الله 
    Listen LIVE:
    Click Here

    2

ক্বোরআনের তাফছীর (১২তম পর্ব)

এটি উছতায আবূ ছা‘আদা হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত একটি ধারাবাহিক অডিও বক্তব্য। উক্ত ধারাবাহিক বক্তব্যে উছতায পবিত্র ক্বোরআনের ছূরা সমূহের তাফছীর প্রদান করবেন, إِن شَاء اَللّٰه। বক্তব্যের এই পর্বে উছতায তাফছীরের নিয়ম-নীতি ও ‘উলূমুল ক্বোরআন সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। নিম্নোক্ত বইসমূহ উৎস হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে-

ক) আল ‘আল্লামা ‘আব্দুল্লাহ আছ্‌ ছা‘দী رحمه الله রচিত এবং শাইখ সালিহ্‌ আল ‘উছাইমীন رحمه الله কর্তৃক ব্যাখ্যাকৃত আত-তা‘লীক্ব ‘আলাল ক্বাওা‘য়ীদ আল-হিছান।
খ) আল ‘আল্লামা মুহাম্মাদ ‘আলী আস্‌ সাবূনী رحمه الله রচিত আত্‌ তিবয়ান ফী ‘ঊলূমিল ক্বোরআন।
গ) আল-‘আল্লামা ছুয়ূতী رحمه الله রচিত আল-ইতক্বান।

এছাড়াও ছালাফদের রচিত আরো কিছু বই থেকে সারাংশ উপস্থাপন করা হবে, إِن شَاء اَللّٰه।

এই পর্বের আলোচনার মূল বিষয়বস্তু হলো- “তাফছীরের প্রকারভেদ”।

ক্বোরআনের তাফছীর (১১তম পর্ব)

এটি উছতায আবূ ছা‘আদা হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত একটি ধারাবাহিক অডিও বক্তব্য। উক্ত ধারাবাহিক বক্তব্যে উছতায পবিত্র ক্বোরআনের ছূরা সমূহের তাফছীর প্রদান করবেন, إِن شَاء اَللّٰه। বক্তব্যের এই পর্বে উছতায তাফছীরের নিয়ম-নীতি ও ‘উলূমুল ক্বোরআন সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। নিম্নোক্ত বইসমূহ উৎস হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে-

ক) আল ‘আল্লামা ‘আব্দুল্লাহ আছ্‌ ছা‘দী رحمه الله রচিত এবং শাইখ সালিহ্‌ আল ‘উছাইমীন رحمه الله কর্তৃক ব্যাখ্যাকৃত আত-তা‘লীক্ব ‘আলাল ক্বাওা‘য়ীদ আল-হিছান।
খ) আল ‘আল্লামা মুহাম্মাদ ‘আলী আস্‌ সাবূনী رحمه الله রচিত আত্‌ তিবয়ান ফী ‘ঊলূমিল ক্বোরআন।
গ) আল-‘আল্লামা ছুয়ূতী رحمه الله রচিত আল-ইতক্বান।

এছাড়াও ছালাফদের রচিত আরো কিছু বই থেকে সারাংশ উপস্থাপন করা হবে, إِن شَاء اَللّٰه।

১) ক্বোরআনে কারীমের তাফছীর বিষয়ে রাছূলুল্লাহ صلى الله عليه وسلم থেকে বর্ণিত হাদীছ খুব বেশি নয়, এর কারণ কি?

ক্বোরআনের তাফছীর (১০তম পর্ব)

এটি উছতায আবূ ছা‘আদা হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত একটি ধারাবাহিক অডিও বক্তব্য। উক্ত ধারাবাহিক বক্তব্যে উছতায পবিত্র ক্বোরআনের ছূরা সমূহের তাফছীর প্রদান করবেন, إِن شَاء اَللّٰه।
বক্তব্যের এই পর্বে উছতায তাফছীরের নিয়ম-নীতি ও ‘উলূমুল ক্বোরআন সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। নিম্নোক্ত বইসমূহ উৎস হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে-

ক) আল ‘আল্লামা ‘আব্দুল্লাহ আছ্‌ছা‘দী رحمه الله রচিত এবং শাইখ সালিহ্‌ আল ‘উছাইমীন رحمه الله কর্তৃক ব্যাখ্যাকৃত আত্‌তা‘লীক্ব ‘আলাল ক্বাওয়া‘ঈদ আল হিছান।
খ) আল ‘আল্লামা মুহাম্মাদ ‘আলী আস্‌ সাবূনী رحمه الله রচিত আত্‌ তিবইয়ান ফী ‘উলূমিল ক্বোরআন।
গ) আল ‘আল্লামা ছুয়ূত্বী رحمه الله রচিত আল ইতক্বান।
এছাড়াও ছালাফদের রচিত আরো কিছু বই থেকে সারাংশ উপস্থাপন করা হবে, إِن شَاء اَللّٰه।

১) তাফছীরের আরেকটি সমার্থক শব্দ হচ্ছে- আত্‌তা’ওয়ীল। তাফছীর ও তা’ওয়ীলের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরুপঃ

আউলিয়া কারা? আশ্‌শাইখ ‘আব্দুর্‌ রায্‌যাক্ব ইবনু ‘আব্দিল মুহ্‌ছিন আল ‘আব্বাদ আল বাদ্‌র حَفِظَهُ اللهُ

নিশ্চয় সকল প্রশংসা আল্লাহ্‌র (سبحانه وتعالى)। আমরা তাঁরই প্রশংসা করি,তাঁর কাছেই সাহায্য প্রার্থনা করি,তাঁর নিকটই ক্ষমা প্রার্থনা করি এবং তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তন করি। আমরা আল্লাহ্‌র (سبحانه وتعالى) নিকট আমাদের নাফ্‌ছের অনিষ্ট থেকে এবং আমাদের কর্মের মন্দ কুফল থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আল্লাহ যাকে হিদায়াত করেন তাকে পথভ্রষ্ট করার কেউ নেই, আর যাকে তিনি পথভ্রষ্ট করেন তাকে হিদায়াত করার কেউ নেই। আমি সাক্ষ্য প্রদান করছি যে,আল্লাহ ব্যতীত সত্য কোন মা‘বূদ নেই। তিনি একক,তাঁর কোন শরীক নেই। আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে,মুহাম্মাদ صلى الله عليه وسلم আল্লাহ্‌র বান্দাহ ও রাছূল। তিনি হলেন আল্লাহ্‌র বাছাইকৃত,তাঁর অতি প্রিয় এবং তাঁর অহীর উপর (মানবজাতির জন্য রাছূলুল্লাহ صلى الله عليه وسلم এর প্রতি নাযিলকৃত আল্লাহ্‌র বার্তার বিষয়ে) অত্যন্ত বিশ্বস্থ এবং মানবজাতিকে আল্লাহ্‌র শারী‘য়াত তথা তাঁর প্রবর্তিত বিধান পৌঁছে দেয়ার দায়িত্বে নিয়োজিত।
তিনি (রাছূলুল্লাহ صلى الله عليه وسلم) মানবজাতির জন্য কল্যাণকর এমন কোন বিষয় অবশিষ্ট রাখেননি,যা তিনি তাঁর উম্মাতকে অবহিত করেননি এবং এমন কোন অনিষ্টকর বিষয় অবশিষ্ট রাখেননি,যা থেকে তিনি স্বীয় উম্মাতকে সতর্ক করেননি। তিনি প্রতিটি বিষয় অত্যন্ত সুস্পষ্ঠভাবে পৌঁছিয়েছেন এবং মৃত্যু পর্যন্ত আল্লাহ্‌র পথে প্রাণপণ চেষ্টা করে গেছেন।

 

করোনাভাইরাস সম্পর্কিত ইছলামিক দৃষ্টিভঙ্গি (৬ষ্ঠ পর্ব)

ফিক্বহের একটি উসূল রয়েছে যে, সন্দেহের দ্বারা সুনিশ্চিত কোনো বিষয়কে প্রতিহত করা যায় না। তাই কে এই ভাইরাসে আক্রান্ত বা কে আক্রান্ত নয়, এই সন্দেহের জন্য ওয়াজিব জুমু’আর সালাত ছাড়া উচিত হবে না। নতুবা কেবলমাত্র WHO এর নির্দেশনার ভিত্তিতে আমরা যদি দ্বীনী সিদ্ধান্ত নিতে থাকি, তবে একসময় দেখা যাবে যে, দ্বীনে ইছলামের আর কোনো কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না।
১) আমাদের তরফ থেকে সরকারের প্রতি এতটুকু বলতে পারি যে, তারা চাইলে নিম্নোক্ত রুলগুলো জারি করতে পারে। সেগুলো হলো-

ক) কারো মধ্যে যদি এই COVID-19 এর উপসর্গ সামান্য মাত্রায়ও বিদ্যমান থাকে, তবে সে অবশ্যই মাছজিদে আসবে না।
খ) মাছজিদকে যথাযথভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে এই রুল জারি করতে পারে যে, মাছজিদ কমিটি বা এলাকার জনগণ নিজ

করোনাভাইরাস সম্পর্কিত ইছলামিক দৃষ্টিভঙ্গি (৫ম পর্ব)

১) গত পর্বে আবূ ‘উবাইদাহ ইবনুল জার্‌রাহ رضي الله عنه ও মু’আয ইবনু জাবাল رضي الله عنه এর সম্পর্কে বর্ণিত হাদীছটি কয়েকজন রাওয়ী থেকে মুছনাদে আহ্‌মাদে বর্ণিত হয়েছে। এই হাদীছটিকে অনেকে য‘য়ীফ বললেও এর একাধিক ছনদ বিদ্যমান থাকায় এই হাদীছটিকে হাছান লি-গায়রিহী বলা যায়। তাই এই বর্ণনাটিকে গ্রহণযোগ্য বলা যায়।
এই হাদীছ থেকে জানা যায় যে, এই ত্বা‘ঊনের মধ্যেও তারা জামা‘আতে সালাত আদায় করেছেন এবং জুমু‘আর খুতবা দিয়েছেন।
২) ফার্‌য সালাত জামা‘আতে আদায় করার হুকুম কি?
‘আবুল্লাহ ইবনু ‘উমার رضي الله عنها থেকে বর্ণিত, রাছূলুল্লাহ صلى الله عليه وسلم বলেছেন- ঘরে একাকি সালাত আদায় করার চেয়ে মাছজিদে সালাত আদায় করলে সাতাশ গুণ বেশি ছাওয়াব লাভ করা যায়। (সাহীহ্‌ বুখারী ও সাহীহ্‌ মুছলিম)
ফার্‌য সালাত জামা‘আতে আদায়ের হুক্‌ম সম্পর্কে ‘উলামায়ে কিরামের ভিন্ন ভিন্ন মত পরিলক্ষিত হয়। যেমন-

করোনাভাইরাস সম্পর্কিত ইছলামিক দৃষ্টিভঙ্গি (৪র্থ পর্ব)

১) শামে যখন তা’উন দেখা দেয়, তখন আবূ উবাইদাহ ইবনে জাররাহ رضي الله عنه ও মু’আয ইবনে জাবাল رضي الله عنه আল্লাহ এর কাছে প্রার্থনা করে যে, যেনো এই তা’উনের মধ্যে তাদের একটা অংশ রাখা হয়। এই রকম দু’আ
করে কি রোগ কামনা করা জায়েয আছে? এবং, এই তা’উনের মধ্যেও উনারা জামা’আতে সালাত আদায় করেছেন এবং, জুমু’আর খুতবা দিয়েছেন।
রাছূল صلى الله عليه وسلم বলেছেন, তোমরা তোমাদের সন্তানের উপর, নিজের সম্পদের উপর এবং,নিজের উপরে নিজে বদ দূ’আ করোনা। কারণ, হয়তো এমন একটা সময়ে এই বদ দু’আ গুলো তোমরা করবে যে, যে সময়টা হবে
দু’আ ক্ববুলের মুহূর্ত এবং, তা আল্লাহ سبحانه وتعالى এর কাছে ক্ববুল হয়ে যাবে। (মুছলিম)

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close