এটি মুহ্তারাম আশ্শাইখ সালিহ্ আলফাওযান (c) কর্তৃক আহলে ছুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের প্রখ্যাত ইমাম- ইমাম আল বারবাহারী (o) এর অনবদ্য গ্রন্থ “শারহুছ্ ছুন্নাহ” এর অতি চমৎকার ও মূল্যবান ব্যাখ্যাগ্রন্থের অডিও ভাষান্তর।
বাংলা ভাষায় গ্রন্থটি ধারাবাহিকভাবে অডিও ভাষান্তর করছেন উছতায আবূ ছা‘আদা হাম্মাদ বিল্লাহ (c)। অদ্যকার আলোচনায় উছতায মৃতরা জীবিতদের কথা শুনতে পায় কি না?- এ বিষয়ে মূল্যবান আলোচনা করেছেন। এছাড়াও তাতে নিম্নোক্ত বিষয়াদী সম্পর্কে অত্যন্ত চমৎকার আলোচনা করা হয়েছে:-
১) সকল শিরকের মূল কারন কি?
২) ক্বাবর কেন্দ্রিক শিরককে মূলোৎপাটনের উপায়সমূহ কি কি?
৩) ক্বাবর কেন্দ্রিক শিরককারীদের মূল আকিদাহ মূলত ২টি। (ক) তারা মনে করে, মৃতরা তাদের ডাক শুনতে পায়। এবং, (খ) মৃতরা তাদের ডাকে সাড়া প্রদান করে।
৪) যারিয়াতে শিরক বলতে কি বুঝায়? এটি কিভাবে মানুষকে মূল শিরকের দিকে ধাবিত করে। এই ব্যাপারে সালাফদের মতামত কি?
৫) শিরককারীদের কোন ওযর আল্লাহ্ গ্রহন করবেননা। এই ব্যাপারে কুরআনের আয়াত সহ পর্যালোচনা।
৬) মৃতরা জীবিতদের কথা শুনতে পায় কি না? এ সংক্রান্ত ব্যাপারে পবিত্র কোরআনে বর্ণিত সুরাতুন নামলের ৮০ নং আয়াত এবং সুরাতুর রুমের ৫২ নং আয়াত নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা।
৭) মহান আল্লাহ্ তায়ালার কাছে কাদের সুপারিশ করার যোগ্যতা থাকবে?
এ সংক্রান্ত ব্যাপারে পবিত্র কোরআনে বর্ণিত সুরা বাকারার ২৫৫ নং আয়াতের পর্যালোচনা।
৮) ক্বাবরবাসীরা জীবিতদের কথা শুনতে পায় কি না? এই ব্যাপারে আহলে ছুন্নাতদের মতামতগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা ও বিশ্লেষণ।
ক্লাস শেষে নিম্নোক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তর প্রদান করা হয়:-
১) নাস্তিকতা বেড়েই চলেছে। এই ব্যাপারে আমাদের প্রতিক্রিয়া কেমন হওয়া উচিত?
২) যদি কোনও ব্যক্তি বলে যে, ক্বাবরবাসীর কাছে সাহায্য চাওয়া যে শিরক এটা আমি জানিনা। তবে তাকে কি অজ্ঞ বলা যাবে?
৩) যেভাবে সব মানুষ মরার সময় কম বেশি বেথা অনুভব করে, তেমনি কবরেও সবাই কি কম বেশি বেথা পাবে যখন কবর চাপ দিবে, নাকি শুধু পাপীরা বেথা পাবে?