নারীদের সম-সাময়িক বিভিন্ন সমস্যা এবং তা থেকে উত্তোরণের ক্বোরআন-ছুন্নাহ ভিত্তিক পথ ও পদ্ধতি (৩৪তম পর্ব)

উছতায আবূ ছা‘আদাহ হাম্মাদ বিল্লাহ (c) এই অডিও বক্তব্যে নারীদের সম-সাময়িক বিভিন্ন সমস্যা এবং এসকল সমস্যা থেকে উত্তোরণের পথ ও পদ্ধতি বিষয়ে ক্বোরআন-ছুন্নাহ্‌র আলোকে অত্যন্ত মূল্যবান আলোচনা পেশ করেছেন। পারিবারিক এবং বৈবাহিক জীবনে নারীরা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হওয়া, সন্তানদের লালন-পালন করা, সুখী ও সমৃদ্ধ পরিবার গড়ে তোলা, ঘরের বাইরে কাজ-কর্ম করা ইত্যাদি অনেকগুলো বিষয় সম্পর্কে এখানে আলোচনা করা হয়েছে। এই পর্বে উছতায হাম্মাদ বিল্লাহ (c) বিশেষ করে মুহাব্বাহ বা ভালোবাসা সম্পর্কে আরো যেসব বিষয় আলোচনা করেছেন তন্মধ্যে অতি গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ কয়েকটি বিষয় নিম্নে উল্লেখ করা হলো:-
১) মূল বিষয়বস্তু; মুহাব্বাতে শার‘ইয়্যাহ- মুহাব্বাত বা ভালোবাসার স্বাদ কিসের উপর নির্ভর করে? এটি দুইটি বিষয়ের উপরে নির্ভর করে যার মধ্যে যত বেশি গুণাবলী থাকবে, তাকে ভালোবেসে ততো বেশি তৃপ্তি লাভ করবেন।
২) একজন প্রকৃত মূমিনের ভালোবাসা কার প্রতি বেশি হওয়া উচিত? এবং এই ভালোবাসা কিরূপ হওয়া উচিত?
৩) পরিপূর্ণ ভালোবাসা প্রাপ্তির একমাত্র দাবিদার কে? এ সম্পর্কিত ক্বোরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা প্রদান।
৪) প্রকৃত ভালোবাসা বলতে কী বুঝায়?
৫) দুন্‌ইয়ার বিষয়গুলোকে সহজ করার জন্য একজন প্রকৃত মূমিনের কোন বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখা উচিত?
৬) অনিচ্ছাকৃত ভালোবাসা বলতে কী বুঝায়? এর বিস্তারিত ব্যাখ্যা প্রদান।
৭) শারী‘য়াহ সম্মত ভালোবাসা লাভের উপায় কি?
৮) বিয়েকে কেন অর্ধেক দ্বীন বলা হয়েছে? বিবাহ মহান আল্লাহ্‌র (7) পক্ষ থেকে এক বিশেষ নি‘মাহ।
৯) ছূরা বাক্বারার ২২৩নং আয়াতের ব্যাখ্যা প্রদান।
১০) একজন মূমিনের জন্য উত্তম সম্পদসমূহ কি কি? এর বিস্তারিত ব্যাখ্যা।

 

ক্লাস শেষে নিম্নোক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তর প্রদান করা হয়:-
ক) আল্লাহ্‌র (0) পর ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য কে কে?
খ) পিতা-মাতা অথবা স্বামী-স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা কেমন হওয়া উচিত?
গ) আমরা কিভাবে একাধিক বিয়ের ছুন্নাহটা বুঝবো?
ঘ) একজন ভাই ছালাম প্রদান করেছেন এবং বলেছেন- ওয়ালীমা কয়েক মাসের বিরতি দিয়ে করা যাবে কি-না?
ঙ) ছালাফে সালিহীনদের মধ্যে অনেকেই নিকাহের ঊর্ধ্বে ‘ইলম অর্জন করাকে পছন্দ করেছিলেন এবং এই বিষয়ে শাইখ ‘আব্দুল ফাত্তাহ্‌ “العُلَامَاءُ العُزﱠاب اللّذِينَ آثَرُوا الْعِلْم عَلَى الزﱠوَاج ” শীর্ষক একটি বইও লিখেছেন। এখন বর্তমান সময়ে কেউ যদি সে সকল ইমামদের দৃষ্টান্ত দেখিয়ে বিয়ে না করাকে জায়িয বলে প্রমাণ করত চায় কিংবা ‘ইলম অর্জনের কাজকে অধিক উত্তম বলতে চায়, তাহলে তার/তাদের প্রতি উত্তম জবাব কি হতে পারে?
আল্লাহ 7 আপনার মধ্যে বারাকাহ দান করুন।
৬) বর-কনে যদি কোন অমুছলিম রাষ্ট্রে থাকে, তবে তারা হিজরাত করে মুছলিম রাষ্ট্রে এসে বিয়ে করতে হবে কি-না?

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close