ড.আশ্‌ শাইখ সালিহ্‌ আল ফাওযান রচিত “তাওহীদের গুরুত্ব” (৩য় পর্ব)

এই অডিওটি হলো আহামিয়্যাতুত্ তাওহীদ বা তাওহীদের গুরুত্ব শিরোনামে শাইখ ফাওযান حفظه الله প্রদত্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ভাষণের বাংলা অনুবাদ। যুগে যুগে সত্যিকার সকল ‘উলামায়ে কিরামের আলোচনার প্রধান ও মূল বিষয়বস্তু “তাওহীদ” হওয়ার প্রকৃত কারণ কী, অত্র ভাষণে সে বিষয়টি অত্যন্ত চমৎকারভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
সত্যিকার ‘উলামায়ে কিরামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এটাই যে, তারা সবসময় তাওহীদ ও তার প্রকার সমূহের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করে থাকেন। তারা প্রতিটি বিষয়ের কেন্দ্রবিন্দুতে তাওহীদকে রাখেন এবং তাওহীদের ভিত্তিতেই সকল কিছুর সমাধান দিয়ে থাকেন। এই পর্বে নিম্নোক্ত বিষয়াদী সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে:-
১) তাওহীদের গুরুত্ব বিষয়ে ২য় পর্বের সংক্ষিপ্ত পূণঃআলোচনা।
২) কেবল সেই ব্যক্তিই জান্নাতে প্রবেশ করবে, যে ব্যক্তি ছোট হোক বা বড়; কোন ধরনের শির্‌ক না করে প্রতিটি ‘আমাল বা ‘ইবাদাত একমাত্র আল্লাহ্‌র (جل وعلا) উদ্দেশ্যে সম্পাদন করবে। আর এটাই হচ্ছে ইখলাসের সারকথা। এই ইখলাস হলো আল্লাহ্‌র নিকট বান্দাহ্‌র ‘আমাল

ড.আশ্‌ শাইখ সালিহ্‌ আল ফাওযান রচিত “তাওহীদের গুরুত্ব” (২য় পর্ব)

এই অডিওটি হলো আহামিয়্যাতুত্ তাওহীদ বা তাওহীদের গুরুত্ব শিরোনামে শাইখ ফাওযান حفظه الله প্রদত্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ভাষণের বাংলা অনুবাদ। যুগে যুগে সত্যিকার সকল ‘উলামায়ে কিরামের আলোচনার প্রধান ও মূল বিষয়বস্তু “তাওহীদ” হওয়ার প্রকৃত কারণ কী, অত্র ভাষণে সে বিষয়টি অত্যন্ত চমৎকারভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
সত্যিকার ‘উলামায়ে কিরামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এটাই যে, তারা সবসময় তাওহীদ ও তার প্রকার সমূহের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করে থাকেন। তারা প্রতিটি বিষয়ের কেন্দ্রবিন্দুতে তাওহীদকে রাখেন এবং তাওহীদের ভিত্তিতেই সকল কিছুর সমাধান দিয়ে থাকেন। এই পর্বে নিম্নোক্ত বিষয়াদী সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে:-
১) তাওহীদের গুরুত্ব বিষয়ে ১ম পর্বের সংক্ষিপ্ত পূণঃআলোচনা।
২) রাছূলুল্লাহ্‌র (صلى الله عليه وسلم) নাবুওয়্যাত লাভের পূর্বে ‘আরাবজাতিগুলো নিজেদের মধ্যে দ্বন্ধ-সংঘাতে লিপ্ত ছিল, তাদের মধ্যে কোন ঐক্য ছিল না। তারা ছিল পারস্য ও রোম শাসিত এক জাতি। রাছূলুল্লাহ صلى الله عليه وسلم এসে তাদেরকে তাওহীদের দিকে আহবান করলেন।

ড.আশ্‌ শাইখ সালিহ্‌ আল ফাওযান রচিত “তাওহীদের গুরুত্ব” (১ম পর্ব)

এই অডিওটি হলো আহামিয়্যাতুত্ তাওহীদ বা তাওহীদের গুরুত্ব শিরোনামে শাইখ ফাওযান حفظه الله প্রদত্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ভাষণের বাংলা অনুবাদ। যুগে যুগে সত্যিকার সকল ‘উলামায়ে কিরামের আলোচনার প্রধান ও মূল বিষয়বস্তু “তাওহীদ” হওয়ার প্রকৃত কারণ কী, অত্র ভাষণে সে বিষয়টি অত্যন্ত চমৎকারভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
সত্যিকার ‘উলামায়ে কিরামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এটাই যে, তারা সবসময় তাওহীদ ও তার প্রকার সমূহের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করে থাকেন। তারা প্রতিটি বিষয়ের কেন্দ্রবিন্দুতে তাওহীদকে রাখেন এবং তাওহীদের ভিত্তিতেই সকল কিছুর সমাধান দিয়ে থাকেন। এই পর্বে নিম্নোক্ত বিষয়াদী সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে:-
১) তাওহীদ কি?
২) তাওহীদের গুরুত্ব-প্রয়োজনীয়তা এবং ইছলামে এর অবস্থান সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুছলমানের জন্য আবশ্যক, কেননা তাওহীদ-ই হলো ইহ-পরকালীন মুক্তি ও সফলতার একমাত্র চাবিকাঠি।

ওয়াছীলাহ গ্রহণ সম্পর্কিত বিষয়াদী

এটি শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত একটি বক্তৃতা। এতে তিনি কি ধরনের ওয়াছীলাহ গ্রহণ করা শারী‘য়াত সম্মত তথা জায়িয বা বৈধ এবং কি ধরনের ওয়াছীলাহ গ্রহণ করা নাজায়িয বা অবৈধ, তাছাড়া সত্যবিচ্যুত, বাতিলপন্থি বিভিন্ন দল কিভাবে তাওয়াছ্‌ছুল বা ওয়াছীলাহ গ্রহণের বিষয়টির অপব্যাখ্যা করে সাধারণ মানুষকে বিভিন্ন রকমের শির্‌ক ও বিদ‘আতে লিপ্ত করে থাকে, সে সব বিষয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি শ্রোতাদেরকে এই মর্মে আহবান জানিয়েছেন যে, যেহেতু ওয়াছীলাহ গ্রহণ করা হলো ‘ইবাদাত, তাই তারা যেন ওয়াছীলাহ গ্রহণের পূর্বে এর বৈধ এবং অবৈধ পন্থা ও পদ্ধতি সম্পর্কে এবং এ দু‘য়ের পার্থক্য সম্পর্কে সম্যক অবগত হন।

আল্লাহ্‌র দাসত্ব

এটি শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত একটি বক্তৃতা। এটি মূলত ‘উবূদিয়্যাহ বা আল্লাহ্‌র দাসত্বের অর্থ ও তাৎপর্য সম্পর্কে লিখা ইমাম ইবনু তাইমিয়াহ رحمه الله এবং আশ্‌শাইখ সালিহ্‌ আল ফাওযান حفظه الله এর লিখা পুস্তিকার বাংলা ভাষান্তর। এতে ইছলামে ‘ইবাদাতের অর্থ, তাৎপর্য এবং আল্লাহ্‌র (سبحانه وتعالى) প্রকৃত বান্দাহ বা দাস হওয়ার মধ্যেই যে নিহিত রয়েছে ইহ-পরকালের মর্যাদা ও সম্মান, এসব বিষয় আলোচনা করা হয়েছে। “আল্লাহ্‌র (عز وجل) বান্দাহ” এটি হলো অত্যন্ত মহান ও সম্মানজনক একটি উপাধি বা খেতাব। তাই তো আল্লাহ جل وعلا তাঁর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মুহাম্মাদুর্‌ রাছূলুল্লাহ صلى الله عليه وسلم-কে এই উপাধিতে ভূষিত করেছেন।

তাক্বওয়া বিষয়ক প্রশ্ন-উত্তর

এটি শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ। তিনি তাঁর এই বক্তব্যে তাক্বওয়া অর্জনের পন্থা ও পদ্ধতি বিষয়ে আলোচনা করেছেন । তাছাড়া উপস্থিত শ্রোতা-ভাইদের সাথে নিম্নোল্লেখিত কিছু বিষয় নিয়েও আলোচনা করেছেন। বিষয়গুলো হলো:-
(ক) সুদের সাথে সম্পর্কযুক্ত হওয়ার সামর্থ থাকা সত্ত্বেও আল্লাহ্‌র ভয়ে তা থেকে দূরে থাকা।
(খ) আল্লাহ্‌র ভয়ে দাড়ি রাখা।

কিভাবে তাক্বওয়া অর্জন করা যায় (৩য় পর্ব)

এটি তাক্বওয়া অর্জন করা বিষয়ে শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত অতি গুরুত্বপূর্ণ্ ধারাবাহিক ভাষণেরই একটি অংশ। এতে তিনি শ্রোতাদেরকে তাক্বওয়া অবলম্বনের আহবান জানিয়েছেন। বক্তব্যে উল্লেখিত মূল বিষয়গুলো:-
১) তাক্বওয়া অর্জনের উপায় সম্পর্কে ধারাবাহিক আলোচনা।
২) তাক্বওয়া অর্জন করতে হলে অবশ্যই মহান আল্লাহ সম্পর্কে জানতে হবে; আল্লাহ্‌র উলুহিয়্যাহ, রুবূবিয়্যাহ ও আছমা ও সিফাত সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
৩) “শুধু জানা” আর “এমনভাবে জানা যা আত্মসমর্পণের পথে নিয়ে যায় বা আত্মসমর্পণে বাধ্য করে” এ দু’টি বিষয়ের মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। শা্ইখ হাম্মাদ বিল্লাহ উদাহরণসহ বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন।
আলোচনার এ পর্যায়ে শ্রোতাদের প্রতি প্রশ্ন রাখা হয় যে, কেন মানুষ ক্বাব্‌র যিয়ারত করে এবং ক্বাব্‌রবাসীদের নিকট নিজেদের বিভিন্ন প্রয়োজন পূরণের জন্য প্রর্থনা করে?

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close