এটি তাক্বওয়া অর্জন করা বিষয়ে শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ c প্রদত্ত অতি গুরুত্বপূর্ণ্ ধারাবাহিক ভাষণেরই একটি অংশ। এতে তিনি শ্রোতাদেরকে তাক্বওয়া অবলম্বনের আহবান জানিয়েছেন। বক্তব্যে উল্লেখিত মূল বিষয়গুলো:-
১) তাক্বওয়া অর্জনের উপায় সম্পর্কে ধারাবাহিক আলোচনা।
২) তাক্বওয়া অর্জন করতে হলে অবশ্যই মহান আল্লাহ সম্পর্কে জানতে হবে; আল্লাহ্র উলুহিয়্যাহ, রুবূবিয়্যাহ ও আছমা ও সিফাত সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
৩) “শুধু জানা” আর “এমনভাবে জানা যা আত্মসমর্পণের পথে নিয়ে যায় বা আত্মসমর্পণে বাধ্য করে” এ দু’টি বিষয়ের মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। শা্ইখ হাম্মাদ বিল্লাহ উদাহরণসহ বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন।
আলোচনার এ পর্যায়ে শ্রোতাদের প্রতি প্রশ্ন রাখা হয় যে, কেন মানুষ ক্বাব্র যিয়ারত করে এবং ক্বাব্রবাসীদের নিকট নিজেদের বিভিন্ন প্রয়োজন পূরণের জন্য প্রর্থনা করে?
৪) ইবরাহীম 5 এর দৃষ্টান্ত
৫) মূছা 5 এর দৃষ্টান্ত
৬) মহান আল্লাহ্র রুবূবিয়্যাহ এবং তাঁর সুমহান নাম ও গুণাবলী (আছমা ও সিফাত) সঠিকভাবে না জানার ও না বুঝার কারণে মানুষ পথভ্রষ্ট হয়েছে এবং বিভিন্ন বাত্বিল ও পথভ্রষ্ট দলে বিভক্ত হয়েছে।
৭) আল্লাহ্র (0) রুবূবিয়্যাহ এবং তাঁর আছমা ও সিফাত বুঝার জন্য আমাদের উচিত আল্লাহ্র সৃষ্টি বিষয়ে গভীরভাবে চিন্তা করা। শাইখ ক্বোরআনে কারীমের এমন বেশক’টি আয়াত উল্লেখ করেছেন যেখানে আল্লাহ 7 মানবজাতিকে তাঁর সৃষ্টির প্রতি গভীরভাবে অবলোকন করার এবং তাঁর সৃষ্টি বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করার নির্দেশ দিয়েছেন। এসব আয়াত দ্বারা একথাও প্রমাণিত হয় যে, প্রকৃত অর্থে জ্ঞানী ও বুদ্ধিমান লোকরাই আল্লাহ্র (8) সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করে।