সৌদী ‘আরাবের প্রধান মুফতি ‘আল্লামা আশ্‌ শাইখ বিন বায (رحمه الله)

‘আল্লামা আশ্‌শাইখ ‘আব্দুল ‘আযীয ইবনু ‘আব্দিল্লাহ ইবনু বায رحمه الله ছিলেন সারা বিশ্বে সুপরিচিত এক ইছলামী ব্যক্তিত্ব। অসাধারণ জ্ঞান, অনন্য প্রজ্ঞা, পরিপূর্ণ ইখলাস ও আল্লাহ ভীতি, ছুন্নাতে রাছূলের অকৃত্রিম অনুসরণ, চমৎকার আচার-ব্যবহার, উন্নত মানবীয় গুণাবলী ও চরিত্রের অধিকারী, শির্‌ক, কুফ্‌র ও বিদ‘আতের বিরুদ্ধে আপোষহীন, তাওহীদ

শিরক ও তাশবীহ, তাওহীদের পরিপন্থী

শির্‌ক ও তাশবীহের ‘আক্বীদাহ তাওহীদের সম্পূর্ণ পরিপন্থী। এ দু’টো থেকে আল্লাহ্‌কে (سبحانه وتعالى) পূর্ণ পবিত্র ও অতি উর্দ্ধে মনে করার নামই তাওহীদ। যদি কেউ শির্‌ক ও তাশবীহ (মানবীয় কোন গুণ আল্লাহ্‌র জন্য সাব্যস্ত করার নাম তাশবীহ) এর ‘আক্বীদাহ সহকারে আল্লাহ্‌র (سبحانه وتعالى) প্রতি ঈমান রাখে, তাহলে সে মুছলমানের ঘরে জন্ম গ্রহণ করা

সঠিক ‘আক্বীদাহ ও উহার পরিপন্থি বিষয়গুলো কি কি?

সঠিক তাওহীদী ‘আক্বীদাহ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের আবশ্যকতা। ক্বোরআনে কারীম ও রাছূলের (صلى الله عليه وسلم) ছুন্নাহ্‌তে বর্ণিত প্রমাণাদী দ্বারা একথা সুস্পষ্টরূপে প্রমাণিত যে, যাবতীয় কথা-বার্তা ও কাজ-কর্ম কেবল তখনই আল্লাহ্‌র (سبحانه وتعالى) নিকট সঠিক বলে স্বীকৃত ও গৃহীত হয়, যখন উহা বিশুদ্ধ ও সঠিক তাওহীদী (আল্লাহ سبحانه وتعالى এর একত্ববাদের)

‘ইবাদতের অর্থ কী? ‘ইবাদত বলতে কি বুঝায়?

‘ইবাদাত শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো:- চূড়ান্ত বিনয়, আনুগত্য ও বশ্যতা। শারী‘আতের পরিভাষায়:- প্রকাশ্য কিংবা গোপনীয় যতসব কথা ও কাজ আল্লাহ سبحانه وتعالى ভালোবাসেন ও পছন্দ করেন, সে সবের একটি সামষ্টিক নাম হলো ‘ইবাদাত।

‘ইবাদাতের মূলনীতি ও ‘আমাল ক্ববূল হওয়ার শর্তাবলী কি?

এটা সর্বজনজ্ঞাত বিষয় যে, সকল প্রকার ‘ইবাদাত হলো তাওক্বীফিয়্যাহ অর্থাৎ ক্বোরআন ও ছুন্নাহ নির্ভর। শারী‘আতের (ক্বোরআন ও ছুন্নাহ্‌র) মাধ্যম ব্যতীত ‘ইবাদাত সম্পর্কে জানা কারো পক্ষে সম্ভব নয়। তাই প্রতিটি মানুষকে আল্লাহ্‌র ‘ইবাদাত করতে হবে ক্বোরআনে কারীম ও রাছূলের (صلى الله عليه وسلم) ছুন্নাহ্‌তে প্রদত্ত বর্ণনা ও নির্দেশানুসারে এবং প্রতিটি ‘আমাল

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close