ইছলামকে যথাযথভাবে অনুসরণ করাই হচ্ছে ‍দুন্‌ইয়াতে সফলতা এবং আখিরাতে মুক্তিলাভের উপায়

সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌র (سبحانه وتعالى)। সালাত ও ছালাম বর্ষিত হোক সেই নাবীর প্রতি, যার পরে আর কোন নাবী নেই এবং তাঁর পরিবারবর্গ ও সাহাবায়ে কিরামের (رضي الله عنهم أجمعين) প্রতি।

অতঃপর, নিশ্চয়ই আল্লাহ ইহজগত ও পরজগত; উভয় জগত সৃষ্টি করেছেন যাতে মানুষ তাঁর (আল্লাহ্‌র) সাথে অন্য কাউকে বা কোনকিছুকে অংশীদার না করে এবং একমাত্র তারই

শাসক সংশোধনের নীতি বিষয়ক ক’টি সংশয় ও তার নিরসন

আমাদের মুছলিম সমাজে কেউ কেউ মনে করে থাকেন যে, শাসকদেরকে প্রকাশ্যে প্রত্যাখ্যান করা এবং তাদের প্রতি জনসমক্ষে অনাস্থা ও অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করা, এটা হলো ছালাফে সালিহীনের (رضي الله عنهم أجمعين) নীতি ও আদর্শ। এ বিষয়ের প্রমাণস্বরূপ তারা বলে থাকেন যে, সাহাবী আবু ছা‘য়ীদ খুদরী رضي الله عنه ‘ঈদের নামাযের পূর্বে এক খুতবায় মারওয়ান বিন হাকামকে (তৎকালীন শাসক) প্রত্যাখ্যান করেছেন।

এছাড়া রাছূল صلى الله عليه وسلم বলেছেন:-

إِنَّهُ يُسْتَعْمَلُ عَلَيْكُمْ أُمَرَاءُ، فَتَعْرِفُونَ وَتُنْكِرُونَ، فَمَنْ كَرِهَ فَقَدْ بَرِئَ، وَمَنْ أَنْكَرَ فَقَدْ سَلِمَ. (رواه مسلم)

মুক্ব্‌তাদীগণ সাবধান!

মুক্ব্‌তাদীগণ সাবধান!

হে সালাত আদায়কারী! আপনি জানেন কি যে, আপনি জামা‘আতে নামায আদা করছেন অথচ আপনার নামায সঠিকভাবে সম্পাদিত হচ্ছে না?

দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আমাদের দেশে প্রায় প্রতিটি মাছজিদে এমন অসংখ্য মুসাল্লির দেখা মিলে, যারা ইমামের সাথে জামা‘আতে সালাত পড়তে যেয়ে ইমামের আগে আগেই উঠা, বসা, রুকূ‘, ছাজদাহ্‌ করা, তাকবীর বলা বা ছালাম ফিরানোর কাজ সেরে নেন।

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close