ইছলামী আদর্শ ও চরিত্র

ক্বোরআন ও ছুন্নাহ্‌র নির্দেশ অনুযায়ী মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌কে (0) এবং জগতের প্রতিটি সৃষ্ট বস্তুকে তার স্ব স্ব হাক্ব বা অধিকার যথাযথভাবে প্রদান করা-ই হলো ইছলামী আদর্শ ও সচ্চরিত্রের মূল কথা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকৃত ইছলামী আদর্শ ও নীতি-নৈতিকতা থেকে অধিকাংশ মুছলমানই আজ দূরে বহু দূরে। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র সর্বক্ষেত্রেই চারিত্রিক ও নৈতিক স্খলন-অধঃপতন আজ চরম পর্যায়ে। দুনইয়াতে যাবতীয় ফিতনা-ফাছাদ ও বিশৃঙ্খলার অন্যতম কারণ হলো চরিত্রহীনতা ও আদর্শহীনতা, অর্থাৎ যার যেটুকু অধিকার বা প্রাপ্য তাকে সেটা না দেয়া। পরকালেও চরম বিপর্যয়ের কারণ হবে তা-ই। এজন্য নিজের উপর কার কি অধিকার রয়েছে এবং অন্যের কাছে নিজের প্রাপ্য বা অধিকার কী, সে বিষয়ে সঠিকভাবে জানতে হবে এবং প্রত্যেককে তার হাক্ব যথাযথভাবে আদায় করতে হবে, তাহলেই আল্লাহ চাহেতো মানুষের ইহ-পরকাল নিরাপদ, সুখী ও শান্তিময় হবে।

সব গুলো প্রবন্ধ দেখতে এখানে ক্লিক করুন

আশ্‌ শাইখ রাবী‘ ইবনুল হাদী আল মাদখালী (حفظه الله) এর অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি নাসীহাহ

আল ‘আল্লামা আশ্‌ শাইখ রাবী ইবনুল হাদী আল মাদখালী (حفظه الله) বলেছেনঃ- এমনিভাবে আমি তোমাদেরকে ওসিয়্যাত করছি, তোমরা তোমাদের পারস্পরিক আচরণে হিকমাহ বা প্রজ্ঞা অবলম্বন করো আর এমনসব প্রশ্ন করা বর্জন করো যেগুলো বিদ্ধেষ তৈরি করে এবং পরচর্চা বা পরনিন্দার পথে নিয়ে যায়।

আল্লাহ্‌র শপথ, এ বিষয়টি ক্ষতি করেছে। আমি এখন আমার ফোন বন্ধ করে রেখেছি। আমি কোন প্রশ্ন নিচ্ছি না। কারণ আমি দেখেছি যে, এসব প্রশ্নই আগা-গোড়াহীন (আদি-অন্তহীন) অনেক সমস্যার কারণ হয়েছে।

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close