রামাযানের দিনে মিছওয়াক করার বিধান কী?

রামাযানে দিনের বেলা মিছওয়াক করা মুছতাহাব্ব। রোযা কিংবা রোযা ব্যতীত উভয় অবস্থায়ই মিছওয়াক করা মুছতাহাব্ব। তাই রোযাদার দিনের যে কোন সময় মিছওয়াক ব্যবহার করতে পারে তাতে কোন অসুবিধা নেই। ছুনানে ইবনে মাজাহ এবং ছুনানে দারু ক্বোত্বনী-তে ‘আয়িশাহ رضي الله عنها বর্ণিত হাদীছ থেকে জানা যায় যে, রোযাদারের রোযাদারের সবচেয়ে উত্তম বৈশিষ্ট্য হলো মিছওয়াক করা।

যাকাত প্রদানের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, এমন অনেক ফক্বীর-মিছকীনকে যাকাত দেয়া হয় যারা তাওহীদ…

যাকাত দিতে হবে এমনসব মুছলমান ফক্বীরদের, যারা সঠিক তাওহীদের উপরে এবং সরল ‘আক্বীদাহ-বিশ্বাসের উপরে অনঢ় ও অবিচল আছে। যে ব্যক্তি সঠিক তাওহীদী ‘আক্বীদাহ-বিশ্বাসের বিপরীত কাজকর্মে বা শির্‌কে আকবারে লিপ্ত, যেমন- যারা মৃতদের নিকট সাহায্য কামনা করে, তাদের (মৃতদের) উদ্দেশ্যে নযর-মানত করে, বারাকাত লাভের

আমাদের সমাজে অনেকেই সালাতে দাঁড়িয়ে ক্বিবলামুখী হয়ে তাকবীরে তাহ্‌রীমাহ বলার আগেই এই বাক্যগুলো…

উক্ত যিক্‌রটি তাকবীরে তাহ্‌রীমাহ্‌র আগে নয়, পরে পাঠ করা মুছতাহাব্ব। এটি সালাতের প্রারম্ভিক বা সালাত আরম্ভ করার যিক্‌র হিসেবে রাছূলুল্লাহ صلى الله عليه وسلم হতে বর্ণিত রয়েছে। ‘আলী رضي الله عنه হতে বর্ণিত যে, রাছূলুল্লাহ صلى الله عليه وسلم মাঝে মধ্যে সালাতে দাঁড়িয়ে তাকবীরে তাহ্‌রীমাহ বলার পর-

“وَجَّهْتُ وَجْهِيَ لِلَّذِي فَطَرَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ حَنِيفًا، وَمَا أَنَا مِنَ الْمُشْرِكِينَ، إِنَّ صَلَاتِي، وَنُسُكِي، وَمَحْيَايَ، وَمَمَاتِي لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ، لَا شَرِيكَ لَهُ، وَبِذَلِكَ أُمِرْتُ وَأَنَا مِنَ الْمُسْلِمِينَ”

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close