তাক্বওয়া বিষয়ক প্রশ্ন-উত্তর

এটি শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ। তিনি তাঁর এই বক্তব্যে তাক্বওয়া অর্জনের পন্থা ও পদ্ধতি বিষয়ে আলোচনা করেছেন । তাছাড়া উপস্থিত শ্রোতা-ভাইদের সাথে নিম্নোল্লেখিত কিছু বিষয় নিয়েও আলোচনা করেছেন। বিষয়গুলো হলো:-
(ক) সুদের সাথে সম্পর্কযুক্ত হওয়ার সামর্থ থাকা সত্ত্বেও আল্লাহ্‌র ভয়ে তা থেকে দূরে থাকা।
(খ) আল্লাহ্‌র ভয়ে দাড়ি রাখা।

কিভাবে তাক্বওয়া অর্জন করা যায় (৩য় পর্ব)

এটি তাক্বওয়া অর্জন করা বিষয়ে শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত অতি গুরুত্বপূর্ণ্ ধারাবাহিক ভাষণেরই একটি অংশ। এতে তিনি শ্রোতাদেরকে তাক্বওয়া অবলম্বনের আহবান জানিয়েছেন। বক্তব্যে উল্লেখিত মূল বিষয়গুলো:-
১) তাক্বওয়া অর্জনের উপায় সম্পর্কে ধারাবাহিক আলোচনা।
২) তাক্বওয়া অর্জন করতে হলে অবশ্যই মহান আল্লাহ সম্পর্কে জানতে হবে; আল্লাহ্‌র উলুহিয়্যাহ, রুবূবিয়্যাহ ও আছমা ও সিফাত সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
৩) “শুধু জানা” আর “এমনভাবে জানা যা আত্মসমর্পণের পথে নিয়ে যায় বা আত্মসমর্পণে বাধ্য করে” এ দু’টি বিষয়ের মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। শা্ইখ হাম্মাদ বিল্লাহ উদাহরণসহ বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন।
আলোচনার এ পর্যায়ে শ্রোতাদের প্রতি প্রশ্ন রাখা হয় যে, কেন মানুষ ক্বাব্‌র যিয়ারত করে এবং ক্বাব্‌রবাসীদের নিকট নিজেদের বিভিন্ন প্রয়োজন পূরণের জন্য প্রর্থনা করে?

কিভাবে তাক্বওয়া অর্জন করা যায় (২য় পর্ব)

এটি তাক্বওয়া অর্জন করা বিষয়ে শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত অতি গুরুত্বপূর্ণ্ ধারাবাহিক ভাষণেরই একটি অংশ। এতে তিনি শ্রোতাদেরকে তাক্বওয়া অবলম্বনের আহবান জানিয়েছেন। বক্তব্যে উল্লেখিত মূল বিষয়গুলো হলো:-
১) আল্লাহ্‌র রুবূবিয়্যাহ এবং আল্লাহ্‌র ‘উবূদিয়্যাহ্‌র মধ্যে যোগসম্পর্ক।
২) আল্লাহ্‌র রুবূবিয়্যাহ, উলূহিয়্যাহ ও তাঁর আছমা ওয়াস সিফাতের মধ্যে যোগসম্পর্ক।
৩) যে সকল লোক রুবূবিয়্যাহ ও উলূহিয়্যাহ্‌‌তে আল্লাহ্‌র এককত্ব স্বীকার করা সত্বেও শাহজালাল, শাহপরান প্রমুখ অলী বা পীর-দরবেশের ক্ববরে তাদের নিকট প্রার্থনা করতে যায়, তারা জঘন্য শির্‌কে লিপ্ত। শাইখ তাদের সম্পর্কে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন।
৪) তাওহীদের (তাওহীদুর রুবূবিয়্যাহ, উলূহিয়্যাহ এবং আছমা ও সিফাত-এর) বাস্তবায়ন তিনভাবে করতে হবে। তাহলেই প্রকৃত অর্থে মু’মিন-মুছলিম হওয়া যাবে।

কিভাবে তাক্বওয়া অর্জন করা যায় (১ম পর্ব)

এটি তাক্বওয়া অর্জন করা বিষয়ে শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত অতি গুরুত্বপূর্ণ্ ধারাবাহিক ভাষণের একটি অংশ। এতে তিনি শ্রোতাদেরকে তাক্বওয়া অবলম্বনের আহবান জানিয়েছেন। বক্তব্যে উল্লেখিত মূল বিষয়গুলো:-
১) কিভাবে তাক্বওয়া অর্জন করা যায়? তাক্বওয়া অর্জনের উপায়্ ও পদ্ধতি।
২) আমরা কিভাবে নিজেদের অন্তরে তাক্বওয়া প্রতিষ্ঠিত করব?
৩) তাক্বওয়া অর্জন করতে হলে অবশ্যই আল্লাহ-কে (سبحانه وتعالى) জানতে হবে; আল্লাহ্‌র পরিচয় লাভ করতে হবে। কোন বস্তু বা কোন ব্যক্তি সম্পর্কে জানা না থাকলে তাকে ভয় করবে কিভাবে? কোন কিছুকে ভয় করতে হলে অবশ্যই সে বস্তু বা ব্যক্তি সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে।
৪) আল্লাহ عز وجل সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হলে ক্বোরআন ও ছুন্নাহ অধ্যয়ন করতে হবে এবং মহান আল্লাহ্‌র সৃষ্টি সম্পর্কে চিন্তা-ভাবনা করতে হবে। শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله তাঁর এই ভাষণে শ্রোতাদেরকে আল্লাহ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করার আহবান জানিয়েছেন। কারণ, যারা যত বেশি আল্লাহ্কে জানবে তাঁর পরিচয় লাভ করবে, তারা ততো বেশি আল্লাহ্‌কে ভয় করবে।

পরহেযগারী/আল্লাহভীতি বা তাক্বওয়া

এটি তাক্বওয়া বিষয়ে শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি ভাষণ। আল্লাহ سبحانه وتعالى ঈমানদারগণকে নির্দেশ দিয়েছেন তারা যেন তাক্বওয়া অবলম্বন করে এবং মুছলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ না করে। অত্র ভাষণে শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله ইছলামের উপর অটল ও অবিচল থাকার এবং সবসময় তাক্বওয়া অবলম্বন করে চলার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। তিনি সকল মুছলমানকে এবং বিশেষভাবে যারা তার এই ভাষণ শুনছেন তাদেরকে সবসময় তাক্বওয়া তথা আল্লাহভীতি অবলম্বন করে চলার আহবান জানিয়েছেন।

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close