ইছলামী আদর্শ ও চরিত্র

ক্বোরআন ও ছুন্নাহ্‌র নির্দেশ অনুযায়ী মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌কে (0) এবং জগতের প্রতিটি সৃষ্ট বস্তুকে তার স্ব স্ব হাক্ব বা অধিকার যথাযথভাবে প্রদান করা-ই হলো ইছলামী আদর্শ ও সচ্চরিত্রের মূল কথা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, প্রকৃত ইছলামী আদর্শ ও নীতি-নৈতিকতা থেকে অধিকাংশ মুছলমানই আজ দূরে বহু দূরে। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র সর্বক্ষেত্রেই চারিত্রিক ও নৈতিক স্খলন-অধঃপতন আজ চরম পর্যায়ে। দুনইয়াতে যাবতীয় ফিতনা-ফাছাদ ও বিশৃঙ্খলার অন্যতম কারণ হলো চরিত্রহীনতা ও আদর্শহীনতা, অর্থাৎ যার যেটুকু অধিকার বা প্রাপ্য তাকে সেটা না দেয়া। পরকালেও চরম বিপর্যয়ের কারণ হবে তা-ই। এজন্য নিজের উপর কার কি অধিকার রয়েছে এবং অন্যের কাছে নিজের প্রাপ্য বা অধিকার কী, সে বিষয়ে সঠিকভাবে জানতে হবে এবং প্রত্যেককে তার হাক্ব যথাযথভাবে আদায় করতে হবে, তাহলেই আল্লাহ চাহেতো মানুষের ইহ-পরকাল নিরাপদ, সুখী ও শান্তিময় হবে।

সব গুলো ফাতাওয়া দেখতে এখানে ক্লিক করুন

কোর্টে (‘আদালাতে) ওকালতির কাজ করতে যেয়ে একজন আইনজীবীকে কখনো মন্দের পক্ষাবলম্বন করতে হয়, মন্দকে সাহায্য করতে হয়…

অন্যায় ও মন্দকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়া অত্যন্ত খারাপ কাজ (একজন অপরাধীকে অপরাধী জানা সত্ত্বেও তার সাফাই গাওয়া চরম মিথ্যাচার ব্যতীত কিছুই নয়। অথচ মিথ্যাচার হলো অন্যতম কাবীরাহ গুনাহ)। তাই মন্দকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দানের কিংবা মিথ্যাচারের মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ অবশ্যই হারাম। ক্বোরআনে কারীমে আল্লাহ سبحانه وتعالى ইরশাদ করেছেন

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close