ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম রচিত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- গ্রন্থ থেকে আলোচনা (১১তম পর্ব)

শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله কর্তৃক এই অডিও বক্তৃতাটি হলো মূলত ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম رحمه الله প্রণীত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- নামক কিতাবের ভাষান্তর। গ্রন্থকার ইছলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে -সাব্‌র বা ধৈর্য্য, অধৈর্য্য এবং শুক্‌র বা কৃতজ্ঞতা- এ ক‘টি গুরুত্বপূর্ণ দ্বীনী বিষয়ের অনুশীলনমূলক কাঠামো এবং এগুলোকে কিভাবে মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে সংযুক্ত ও রপ্ত করা যায়, সেসব বিষয়ে অত্যন্ত চমৎকার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ দিয়েছেন। গ্রন্থখানি ছয় শতাব্দী পূর্বে লিখা হলেও এর বিষয়-বস্তু অত্যন্ত সময় উপযোগী এবং বর্তমান বাস্তবতার সাথে অতি প্রাসঙ্গিক। শাইখ হাম্মাদ حفظه الله নিম্নোক্ত বিষয়াদী সম্পর্কে আলোচনা করেছেন:-
১) পূর্ববর্তী ১০ নং ক্লাসের সংক্ষিপ্ত পূণঃআলোচনা।
২) এখানে সাব্‌রের দু‘টি প্রকার সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এক প্রকার সাব্‌র হলো প্রশংসিত ও পালনীয় এবং আরেক প্রকার সাব্‌র হলো নিন্দিত-ঘৃণিত তথা বর্জনীয়।
৩) সাব্‌রের যে প্রকারটি নিন্দিত ও বর্জনীয় সেটি হলো- সাব্‌র ‘আনিল্লাহ অর্থাৎ- আল্লাহ থেকে দূরে থাকা বা আল্লাহ্‌র আদেশ-নিষেধ পালন থেকে বিরত থাকা। এই প্রকার সাব্‌র হলো পাপ।
৪) যুহ্‌দ বা দুন্‌ইয়া বিমুখতা সম্পর্কে আলোচনা।

ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম রচিত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- গ্রন্থ থেকে আলোচনা (১০ম পর্ব)

শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله কর্তৃক এই অডিও বক্তৃতাটি হলো মূলত ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম رحمه الله প্রণীত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- নামক কিতাবের ভাষান্তর। গ্রন্থকার ইছলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে -সাব্‌র বা ধৈর্য্য, অধৈর্য্য এবং শুক্‌র বা কৃতজ্ঞতা- এ ক‘টি গুরুত্বপূর্ণ দ্বীনী বিষয়ের অনুশীলনমূলক কাঠামো এবং এগুলোকে কিভাবে মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে সংযুক্ত ও রপ্ত করা যায়, সেসব বিষয়ে অত্যন্ত চমৎকার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ দিয়েছেন। গ্রন্থখানি ছয় শতাব্দী পূর্বে লিখা হলেও এর বিষয়-বস্তু অত্যন্ত সময় উপযোগী এবং বর্তমান বাস্তবতার সাথে অতি প্রাসঙ্গিক। শাইখ হাম্মাদ حفظه الله নিম্নোক্ত বিষয়াদী সম্পর্কে আলোচনা করেছেন:-
১) পূর্ববর্তী ৯ নং ক্লাসের সংক্ষিপ্ত পূণঃআলোচনা।
২) কোন প্রকার সাব্‌র আল্লাহ্‌র কাছে অধিক পছন্দনীয়। ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম رحمه الله বলেছেন:- সাব্‌র ‘আলা আওয়ামিরিল্লাহ (আল্লাহ্‌র আদেশ মেনে চলার উপর ধৈর্যধারণ করা) এটিই হলো সবচেয়ে উত্তম।
৩) ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম رحمه الله, সাব্‌র ‘আলা আওয়ামিরিল্লাহ বা আল্লাহ্‌র আদেশ মেনে চলার উপর ধৈর্যধারণ করার মধ্যে বিশটি ফায়দা নিহিত রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন। উক্ত ২০টি ফায়দার মধ্যে প্রথম ১২টি ফায়দার কথা ৯ নং ক্লাসে আলোচনা করা হয়েছে। অবিশিষ্ট ফায়দাগুলোর কথা এখানে আলোচনা করা হলো।

ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম রচিত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- গ্রন্থ থেকে আলোচনা (৯ম পর্ব)

শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله কর্তৃক এই অডিও বক্তৃতাটি হলো মূলত ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম رحمه الله প্রণীত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- নামক কিতাবের ভাষান্তর। গ্রন্থকার ইছলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে -সাব্‌র বা ধৈর্য্য, অধৈর্য্য এবং শুক্‌র বা কৃতজ্ঞতা- এ ক‘টি গুরুত্বপূর্ণ দ্বীনী বিষয়ের অনুশীলনমূলক কাঠামো এবং এগুলোকে কিভাবে মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে সংযুক্ত ও রপ্ত করা যায়, সেসব বিষয়ে অত্যন্ত চমৎকার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ দিয়েছেন। গ্রন্থখানি ছয় শতাব্দী পূর্বে লিখা হলেও এর বিষয়-বস্তু অত্যন্ত সময় উপযোগী এবং বর্তমান বাস্তবতার সাথে অতি প্রাসঙ্গিক। শাইখ হাম্মাদ حفظه الله নিম্নোক্ত বিষয়াদী সম্পর্কে আলোচনা করেছেন:-
১) পূর্ববর্তী ৮নং ক্লাসের সংক্ষিপ্ত পূণঃআলোচনা।
২) কোন প্রকার সাব্‌র আল্লাহ্‌র (سبحانه وتعالى) কাছে অধিক পছন্দনীয়।
৩) যেরূপ সাব্‌র বা ধৈর্যধারণ করলে বান্দাহ আল্লাহ্‌র থেকে প্রতিদান লাভ করবে, সেরূপ সাব্‌র হলো দুই প্রকার। (এক) সাব্‌র ‘আলা আওয়ামিরিল্লাহ বা সাব্‌র ‘আলাল মা’মূর (আল্লাহ্‌র আদেশ মেনে চলার উপর ধৈর্যধারণ করা), (দুই) সাব্‌র ‘আনিল মানাহি বা সাব্‌র ‘আনিল মাহযূর (আল্লাহ্‌র নিষেধকৃত বিষয়াদী থেকে ধৈর্যধারণ করা অর্থাৎ সেসব থেকে বিরত থাকা)।
৪) কিছু সংখ্যক ‘উলামায়ে কিরাম কর্তৃক সাব্‌র ‘আনিল মাহযূর-কে এবং কিছু সংখ্যক ‘উলামায়ে কিরাম কর্তৃক সাব্‌র ‘আলাল মা’মূর-কে উত্তম বলার কারণ কী?

ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম রচিত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- গ্রন্থ থেকে আলোচনা (৮ম পর্ব)

শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله কর্তৃক এই অডিও বক্তৃতাটি হলো মূলত ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম رحمه الله প্রণীত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- নামক কিতাবের ভাষান্তর। গ্রন্থকার ইছলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে -সাব্‌র বা ধৈর্য্য, অধৈর্য্য এবং শুক্‌র বা কৃতজ্ঞতা- এ ক‘টি গুরুত্বপূর্ণ দ্বীনী বিষয়ের অনুশীলনমূলক কাঠামো এবং এগুলোকে কিভাবে মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে সংযুক্ত ও রপ্ত করা যায়, সেসব বিষয়ে অত্যন্ত চমৎকার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ দিয়েছেন। গ্রন্থখানি ছয় শতাব্দী পূর্বে লিখা হলেও এর বিষয়-বস্তু অত্যন্ত সময় উপযোগী এবং বর্তমান বাস্তবতার সাথে অতি প্রাসঙ্গিক। শাইখ হাম্মাদ حفظه الله নিম্নোক্ত বিষয়াদী সম্পর্কে আলোচনা করেছেন:-
১) পূর্ববর্তী ৭নং ক্লাসের সংক্ষিপ্ত পূণঃআলোচনা।
২) সাব্‌রে ইখতিয়ারী ও সাব্‌রে ইযত্বিরারী-র ব্যাখ্যা। সাব্‌রে ইখতিয়ারী বা ঐচ্ছিক সাব্‌র থেকে সাব্‌রে ইযতিরারী বা বাধ্যতামূলক সাব্‌র উত্তম।
ইউছুফ (عليه السلام) এর উদাহরণ …….।
৩) দা‘ওয়াত এবং অন্যান্য বিষয়ে ধৈর্যধারণের জন্য আল্লাহ سبحانه وتعالى রাছূলুল্লাহ-কে (صلى الله عليه وسلم) নির্দেশ দিয়েছেন।
৪) উলুল ‘আয্‌ম বা দৃঢ় সংকল্পের অধিকারী রাছূলগণের (عليهم السلام) সাব্‌র।

ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম রচিত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- গ্রন্থ থেকে আলোচনা (৭ম পর্ব)

শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله কর্তৃক এই অডিও বক্তৃতাটি হলো মূলত ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম رحمه الله প্রণীত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- নামক কিতাবের ভাষান্তর। গ্রন্থকার ইছলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে -সাব্‌র বা ধৈর্য্য, অধৈর্য্য এবং শুক্‌র বা কৃতজ্ঞতা- এ ক‘টি গুরুত্বপূর্ণ দ্বীনী বিষয়ের অনুশীলনমূলক কাঠামো এবং এগুলোকে কিভাবে মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে সংযুক্ত ও রপ্ত করা যায়, সেসব বিষয়ে অত্যন্ত চমৎকার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ দিয়েছেন। গ্রন্থখানি ছয় শতাব্দী পূর্বে লিখা হলেও এর বিষয়-বস্তু অত্যন্ত সময় উপযোগী এবং বর্তমান বাস্তবতার সাথে অতি প্রাসঙ্গিক। শাইখ হাম্মাদ حفظه الله নিম্নোক্ত বিষয়াদী সম্পর্কে আলোচনা করেছেন:-
১) পূর্ববর্তী ৬নং ক্লাসের সংক্ষিপ্ত পূণঃআলোচনা।
২) শারী‘য়াতের বিধান অনুসারে সাব্‌র হলো পাঁচপ্রকার। (এক) ওয়াজিব (দুই) মানদূব (তিন) মাহ্‌যূর বা হারাম (চার) মাকরূহ (পাঁচ) মুবাহ্‌।
ওয়াজিব সাব্‌র হলো তিন প্রকার :-

ক) হারাম কাজ-কর্ম ও বিষয়াদী থেকে বিরত থাকা তথা সাব্‌র করা ওয়াজিব।
খ) শারী‘য়াতে ইছলামিয়াহ্‌-তে যেসব কাজ করা আবশ্যকীয় বা ওয়াজিব, সেগুলো পালনে সাব্‌র বা ধৈর্যধারণ করা ওয়াজিব।

ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম রচিত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- গ্রন্থ থেকে আলোচনা (৬ষ্ঠ পর্ব)

শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله কর্তৃক এই অডিও বক্তৃতাটি হলো মূলত ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম رحمه الله প্রণীত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- নামক কিতাবের ভাষান্তর। গ্রন্থকার ইছলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে -সাব্‌র বা ধৈর্য্য, অধৈর্য্য এবং শুক্‌র বা কৃতজ্ঞতা- এ ক‘টি গুরুত্বপূর্ণ দ্বীনী বিষয়ের অনুশীলনমূলক কাঠামো এবং এগুলোকে কিভাবে মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে সংযুক্ত ও রপ্ত করা যায়, সেসব বিষয়ে অত্যন্ত চমৎকার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ দিয়েছেন। গ্রন্থখানি ছয় শতাব্দী পূর্বে লিখা হলেও এর বিষয়-বস্তু অত্যন্ত সময় উপযোগী এবং বর্তমান বাস্তবতার সাথে অতি প্রাসঙ্গিক। শাইখ হাম্মাদ حفظه الله নিম্নোক্ত বিষয়াদী সম্পর্কে আলোচনা করেছেন:- 

১) পূর্ববর্তী ৫ম ক্লাসের সংক্ষিপ্ত পুনরালোচনার সাথে সাথে ছূরা রাদ-এর ১৯ থেকে ২২ নং আয়াতের অত্যন্ত চমৎকার এবং মূল্যবান বিশ্লেষণ। আল্লাহ سبحانه وتعالى ইরশাদ করেছেন:-

 أَفَمَنْ يَعْلَمُ أَنَّمَا أُنْزِلَ إِلَيْكَ مِنْ رَبِّكَ الْحَقُّ كَمَنْ هُوَ أَعْمَى إِنَّمَا يَتَذَكَّرُ أُولُو الْأَلْبَابِ. الَّذِينَ يُوفُونَ بِعَهْدِ اللَّهِ وَلَا يَنْقُضُونَ الْمِيثَاقَ. وَالَّذِينَ يَصِلُونَ مَا أَمَرَ اللَّهُ بِهِ أَنْ يُوصَلَ وَيَخْشَوْنَ رَبَّهُمْ وَيَخَافُونَ سُوءَ الْحِسَابِ. وَالَّذِينَ صَبَرُوا ابْتِغَاءَ وَجْهِ رَبِّهِمْ وَأَقَامُوا الصَّلَاةَ وَأَنْفَقُوا مِمَّا رَزَقْنَاهُمْ سِرًّا وَعَلَانِيَةً وَيَدْرَءُونَ بِالْحَسَنَةِ السَّيِّئَةَ أُولَئِكَ لَهُمْ عُقْبَى الدَّارِ. (سورة الرعد- ١٩-٢٢)

অর্থাৎ- যে ব্যক্তি জানে যে, যা কিছু পালনকর্তার পক্ষ থেকে আপনার প্রতি অবতীর্ণ তা সত্য, সে কি ঐ ব্যক্তির সমান, যে অন্ধ? তারাই বুঝে যারা বোধশক্তিসম্পন্ন। এরা এমন লোক যারা আল্লাহ্‌র প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করে এবং অঙ্গীকার ভঙ্গ করে না। এবং যারা বজায় রাখে ঐ সম্পর্ক, যা বজায় রাখতে আল্লাহ আদেশ দিয়েছেন এবং স্বীয় পালনকর্তাকে ভয় করে এবং কঠোর হিসাবের আশঙ্কা রাখে। এবং যারা স্বীয় পালনকর্তার সন্তুষ্টির জন্যে সাব্‌র করে, সালাত প্রতিষ্ঠা করে আর আমি তাদেরকে যা দিয়েছি তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে এবং যারা মন্দের বিপরীতে ভাল করে, তাদের জন্যে রয়েছে পরকালের গৃহ। (ছূরা আর রা‘দ- ১৯-২২)

ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম রচিত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- গ্রন্থ থেকে আলোচনা (৫ম পর্ব)

শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله কর্তৃক এই অডিও বক্তৃতাটি হলো মূলত ইমাম ইবনুল ক্বায়্যিম رحمه الله প্রণীত -‘উদ্দাতুস্‌ সাবিরীন ওয়া যাখীরাতুশ্‌ শাকিরীন- নামক কিতাবের ভাষান্তর। গ্রন্থকার ইছলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে -সাব্‌র বা ধৈর্য্য, অধৈর্য্য এবং শুক্‌র বা কৃতজ্ঞতা- এ ক‘টি গুরুত্বপূর্ণ দ্বীনী বিষয়ের অনুশীলনমূলক কাঠামো এবং এগুলোকে কিভাবে মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে সংযুক্ত ও রপ্ত করা যায়, সেসব বিষয়ে অত্যন্ত চমৎকার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ দিয়েছেন। গ্রন্থখানি ছয় শতাব্দী পূর্বে লিখা হলেও এর বিষয়-বস্তু অত্যন্ত সময় উপযোগী এবং বর্তমান বাস্তবতার সাথে অতি প্রাসঙ্গিক। ভাষান্তরিত বক্তব্যে শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله নিম্নোক্ত বিষয়ে আলোচনা করেছেন:-
১) পূর্ববর্তী চারটি ক্লাসের সারসংক্ষেপ।
২) কখন ধৈর্যধারণের প্রয়োজন হয়?
৩) জীবনের নিম্নোক্ত ক্ষেত্রগুলোতে ধৈর্যধারণ প্রয়োজন।

ক) আল্লাহ্‌র ‘ইবাদাতের ক্ষেত্রে এবং তাঁর আদেশ পালনের  ক্ষেত্রে।

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close