ধারাবাহিক এই অডিও বক্তব্যগুলো শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ c প্রদত্ত ‘ইল্ম বা জ্ঞান বিষয়ে অত্যন্ত মূল্যবান ও অসাধারণ ক’টি বক্তব্য। এতে তিনি ইমাম ছুফইয়ান ছাওরী, ইমাম শাফি‘য়ী, ইমাম যুহরী, ইমাম ফুযাইল ইবনু ‘ইয়ায, ইমাম ইবনু ‘আব্দিল বার্, ইমাম সালিহ্ আল ‘উছাইমীন (4) প্রমুখ হাক্বানী ‘উলামায়ে কিরামের বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে অত্যন্ত জ্ঞানগর্ব আলোচনা করেছেন। ধারাবাহিক এসব বক্তব্যে তিনি বিশেষভাবে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো আলোচনা করেছেন:-
১) ‘ইল্ম কী, ‘ইল্ম কাকে বলে, ‘ইল্ম কত প্রকার এবং ‘ইল্মের স্তর কয়টি ও কি কি।
২) ইল্ম অর্জনের নিয়ম-নীতি, শর্তাবলী, ‘ইল্মের তাৎপর্য ও ফাযীলাত কী।
৩) সত্যিকার ‘উলামা কারা? জ্ঞানের প্রকৃত উৎস কি? কোথায় বা কাদের নিকট জ্ঞান অন্বেষণ করতে হবে?
ইল্ম বিষয়ে ধারাবাহিক আলোচনার এই পর্বে শাইখ ‘ইল্মের ফাযীলাত, ত্বালিবুল ‘ইল্ম বা জ্ঞান অন্বেষণকারীর করণীয়, প্রকৃত ত্বালিবুল ‘ইল্মের পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য, ‘ইল্ম অর্জনের নিয়ম-নীতি ও শর্তাবলী, ইল্মের তাৎপর্য ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
আলোচনান্তে নিম্নোক্ত প্রশ্নগুলোরও উত্তর প্রদান করেছেন:-
ক) দ্বীনী নির্ভরযোগ্য মূল্যবান পুস্তক-পুস্তিকাগুলো কি আমাদের শুধুমাত্র পড়া উচিত, নাকি এগুলো মুখস্থ করা উচিত?
খ) দ্বীনী জ্ঞান অর্জনের পথে আমরা অনেকটা প্রারম্ভিক স্তরে রয়েছি। বাংলাভাষায় প্রকাশিত কিছু বই-পুস্তক পড়তে গিয়ে জানা যায় যে, ‘আরাবী থেকে ভাষান্তর করতে যেয়ে অনেক শব্দ ও বাক্যের ভুল অনুবাদ করা হয়েছে। এমতাবন্থায় ‘আরাবী ভাষা শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে আমাদেরকে কিছু বলুন।
গ) ‘ইবাদাত ক্ববূল হওয়ার জন্য যেসব শর্ত রয়েছে তা পূরণের জন্য অবশ্যই সঠিক জ্ঞান প্রয়োজন। কিন্তু যেহেতু জ্ঞান অর্জনের পথে আমরা অনেকটা প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছি, এখনও আমরা পরিপক্কতা অর্জন করতে কিংবা পর্যাপ্ত জ্ঞান অর্জন করতে পারিনি, তাই আমরা কি একথা ধরে নিতে পারি যে, ‘ইবাদাতে আমাদের ইখলাস কম হওয়াটাই স্বাভাবিক?
ঘ) জ্ঞান অন্বেষণের সময় কিভাবে আমরা সঠিক বিষয়টা বুঝব?
ঙ) ক্লাস শেষে পঠিত বিষয় নিয়ে আমরা (উপস্থিত ছাত্রগণ) কি নিজেদের মধ্যে আলোচনা করব?