এই অডিওটি হলো শাইখ মুহাম্মাদ ইবনু ‘উমার বাযমূল (c) প্রদত্ত “ছালাফে সালিহীনের অনুসৃত নীতির উপর অটল ও অবিচল থাকা” বিষয়ে প্রদত্ত একটি মূল্যবান ‘আরাবী ভাষণের বাংলা ভাষান্তর। ভাষান্তর করেছেন উছতায হাম্মাদ বিল্লাহ c। বক্তব্যে আলোচিত মূল বিষয়গুলো:-
১) দ্বীনের উপর অটল থাকার গুরুত্ব।
২) দ্বীনের উপর অবিচল থাকার জন্য প্রার্থনা করা।
৩) দ্বীনের উপর অবিচল থাকার প্রয়োজনীয়তা।
বক্তব্যের মূল বিয়ষগুলো বাংলাভাষায় বুঝাতে যেয়ে এর ব্যাখ্যায় সংশ্লিষ্ট আরো যেসব বিষয় আলোচনা করা হয়েছে, সেগুলো হলো –
(ক) নাবীগণ (m) মাবনবজাতিকে দ্বীনের উপর অটল ও অবিচল থাকার ওয়াসিয়্যাত করে গেছেন।
(খ) নিজ নিজ সন্তানদের প্রতি নাবী-রাছূলগণের (m) ওয়াসিয়্যাত আর বর্তমান যুগের পিতা-মাতার নিজ নিজ সন্তানদের প্রতি ওয়াসিয়্যাত।
(গ) পিতা-মাতার দায়িত্ব।
(ঘ) নিজ পরিবার থেকে দা‘ওয়াতের কাজ শুরু করা এবং এর গুরুত্ব।
(ঙ) নিজ পরিবার থেকে দা‘ওয়াতের কাজ শুরু করার উপকারীতা।
(চ) নিজের পরিবার-পরিজনকে দা‘ওয়াত না দিয়ে, তাদের সঠিক লালন-পালন ও ভরণ-পোষণের বিষয়ে উদাসীন থেকে যারা অন্যদের দা‘ওয়াত দেয়ার জন্য তিন মাস/চার মাসের জন্য আল্লাহ্র রাস্থায় বেরিয়ে যায়, তারা চরম ভুল ও বিভ্রান্তির মধ্যে নিপতিত রয়েছে।
(ছ) খাওয়ারিজ এবং তথাকথিত ইছলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিদ্রোহকারীদের ভ্রষ্টতা ও বিভ্রান্তি।
(জ) হিদায়াতের প্রকারভেদ।
(ঝ) ফিতনার সময়ে মু’মিনের করণীয়।
ভাষান্তর শেষে অনুবাদক নিম্নোক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তর প্রদান করেছেন:-
১) তাওবাতুন নাসূহাহ কি? তার রুক্ন ও পদ্ধতি কি?
২) কেউ যদি নিজ পরিবার-পরিজনকে ক্বোরআন ও ছুন্নাহ্র দা‘ওয়াত দিয়ে তাদের থেকে ইতিবাচক বা আশানুরূপ ফলাফল না পায় অতঃপর তাদের মধ্যে দা‘ওয়াতী কার্যক্রমের মাত্রা ও গতি কমিয়ে দেয়, তাহলে সে কি একপ্রকার “দায়্যুস বা গুনাহগার বলে গণ্য হবে?