সঠিক ‘আক্বীদাহ ও উহার পরিপন্থি বিষয়

‘আক্বীদাহ যদি সঠিক ও বিশুদ্ধ ইছলামী ‘আক্বীদাহ না হয় তাহলে কোন ‘আমাল বা ‘ইবাদাতই আল্লাহ্‌র (0) নিকট গ্রহণযোগ্য হবেনা, সবই হবে প্রত্যাখ্যাত। তাই সর্বাগ্রে বিশুদ্ধ তাওহীদী ‘আক্বীদাহ-বিশ্বাস সম্পর্কে এবং যে যে বিষয়ে ঈমান পোষণ করতে হবে সেসব বিষয়ে ঈমানের সঠিক রূপরেখা কি, সে সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান অর্জন করা প্রতিটি মানুষের অবশ্য কর্তব্য।

সব গুলো প্রবন্ধ দেখতে এখানে ক্লিক করুন

শিরক ও তাশবীহ, তাওহীদের পরিপন্থী

শির্‌ক ও তাশবীহের ‘আক্বীদাহ তাওহীদের সম্পূর্ণ পরিপন্থী। এ দু’টো থেকে আল্লাহ্‌কে (سبحانه وتعالى) পূর্ণ পবিত্র ও অতি উর্দ্ধে মনে করার নামই তাওহীদ। যদি কেউ শির্‌ক ও তাশবীহ (মানবীয় কোন গুণ আল্লাহ্‌র জন্য সাব্যস্ত করার নাম তাশবীহ) এর ‘আক্বীদাহ সহকারে আল্লাহ্‌র (سبحانه وتعالى) প্রতি ঈমান রাখে, তাহলে সে মুছলমানের ঘরে জন্ম গ্রহণ করা

সঠিক ‘আক্বীদাহ ও উহার পরিপন্থি বিষয়গুলো কি কি?

সঠিক তাওহীদী ‘আক্বীদাহ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের আবশ্যকতা। ক্বোরআনে কারীম ও রাছূলের (صلى الله عليه وسلم) ছুন্নাহ্‌তে বর্ণিত প্রমাণাদী দ্বারা একথা সুস্পষ্টরূপে প্রমাণিত যে, যাবতীয় কথা-বার্তা ও কাজ-কর্ম কেবল তখনই আল্লাহ্‌র (سبحانه وتعالى) নিকট সঠিক বলে স্বীকৃত ও গৃহীত হয়, যখন উহা বিশুদ্ধ ও সঠিক তাওহীদী (আল্লাহ سبحانه وتعالى এর একত্ববাদের)

সব গুলো অডিও শুনতে এখানে ক্লিক করুন

ওয়াছীলাহ গ্রহণ সম্পর্কিত বিষয়াদী

এটি শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত একটি বক্তৃতা। এতে তিনি কি ধরনের ওয়াছীলাহ গ্রহণ করা শারী‘য়াত সম্মত তথা জায়িয বা বৈধ এবং কি ধরনের ওয়াছীলাহ গ্রহণ করা নাজায়িয বা অবৈধ, তাছাড়া সত্যবিচ্যুত, বাতিলপন্থি বিভিন্ন দল কিভাবে তাওয়াছ্‌ছুল বা ওয়াছীলাহ গ্রহণের বিষয়টির অপব্যাখ্যা করে সাধারণ মানুষকে বিভিন্ন রকমের শির্‌ক ও বিদ‘আতে লিপ্ত করে থাকে, সে সব বিষয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি শ্রোতাদেরকে এই মর্মে আহবান জানিয়েছেন যে, যেহেতু ওয়াছীলাহ গ্রহণ করা হলো ‘ইবাদাত, তাই তারা যেন ওয়াছীলাহ গ্রহণের পূর্বে এর বৈধ এবং অবৈধ পন্থা ও পদ্ধতি সম্পর্কে এবং এ দু‘য়ের পার্থক্য সম্পর্কে সম্যক অবগত হন।

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close