সব গুলো প্রবন্ধ দেখতে এখানে ক্লিক করুন

মুক্ব্‌তাদীগণ সাবধান!

মুক্ব্‌তাদীগণ সাবধান!

হে সালাত আদায়কারী! আপনি জানেন কি যে, আপনি জামা‘আতে নামায আদা করছেন অথচ আপনার নামায সঠিকভাবে সম্পাদিত হচ্ছে না?

দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আমাদের দেশে প্রায় প্রতিটি মাছজিদে এমন অসংখ্য মুসাল্লির দেখা মিলে, যারা ইমামের সাথে জামা‘আতে সালাত পড়তে যেয়ে ইমামের আগে আগেই উঠা, বসা, রুকূ‘, ছাজদাহ্‌ করা, তাকবীর বলা বা ছালাম ফিরানোর কাজ সেরে নেন।

সব গুলো অডিও শুনতে এখানে ক্লিক করুন

রাছূলুল্লাহ-কে (صلى الله عليه وسلم) জানা এবং তাকে ভালোবাসা (৪র্থ পর্ব)

এটি শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত অত্যন্ত মূল্যবান একটি ভাষণ। এতে তিনি তিনটি মৌলনীতির মধ্য হতে দ্বিতীয় মৌলনীতি (“প্রত্যেক মুছলমানের উপর ওয়াজিব, তার নাবী-কে সঠিকভাবে চেনা ও জানা”) সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। নাবীকে (صلى الله عليه وسلم) চিনতে ও জানতে পারার ‘আলামাত হলো তাঁর অনুসরণ করা এবং মানুষের মধ্যে তাকে সবচাইতে বেশি ভালোবাসা।

আল্লাহ্‌র দাসত্ব

এটি শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত একটি বক্তৃতা। এটি মূলত ‘উবূদিয়্যাহ বা আল্লাহ্‌র দাসত্বের অর্থ ও তাৎপর্য সম্পর্কে লিখা ইমাম ইবনু তাইমিয়াহ رحمه الله এবং আশ্‌শাইখ সালিহ্‌ আল ফাওযান حفظه الله এর লিখা পুস্তিকার বাংলা ভাষান্তর। এতে ইছলামে ‘ইবাদাতের অর্থ, তাৎপর্য এবং আল্লাহ্‌র (سبحانه وتعالى) প্রকৃত বান্দাহ বা দাস হওয়ার মধ্যেই যে নিহিত রয়েছে ইহ-পরকালের মর্যাদা ও সম্মান, এসব বিষয় আলোচনা করা হয়েছে। “আল্লাহ্‌র (عز وجل) বান্দাহ” এটি হলো অত্যন্ত মহান ও সম্মানজনক একটি উপাধি বা খেতাব। তাই তো আল্লাহ جل وعلا তাঁর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মুহাম্মাদুর্‌ রাছূলুল্লাহ صلى الله عليه وسلم-কে এই উপাধিতে ভূষিত করেছেন।

কিভাবে তাক্বওয়া অর্জন করা যায় (৩য় পর্ব)

এটি তাক্বওয়া অর্জন করা বিষয়ে শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত অতি গুরুত্বপূর্ণ্ ধারাবাহিক ভাষণেরই একটি অংশ। এতে তিনি শ্রোতাদেরকে তাক্বওয়া অবলম্বনের আহবান জানিয়েছেন। বক্তব্যে উল্লেখিত মূল বিষয়গুলো:-
১) তাক্বওয়া অর্জনের উপায় সম্পর্কে ধারাবাহিক আলোচনা।
২) তাক্বওয়া অর্জন করতে হলে অবশ্যই মহান আল্লাহ সম্পর্কে জানতে হবে; আল্লাহ্‌র উলুহিয়্যাহ, রুবূবিয়্যাহ ও আছমা ও সিফাত সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
৩) “শুধু জানা” আর “এমনভাবে জানা যা আত্মসমর্পণের পথে নিয়ে যায় বা আত্মসমর্পণে বাধ্য করে” এ দু’টি বিষয়ের মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। শা্ইখ হাম্মাদ বিল্লাহ উদাহরণসহ বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন।
আলোচনার এ পর্যায়ে শ্রোতাদের প্রতি প্রশ্ন রাখা হয় যে, কেন মানুষ ক্বাব্‌র যিয়ারত করে এবং ক্বাব্‌রবাসীদের নিকট নিজেদের বিভিন্ন প্রয়োজন পূরণের জন্য প্রর্থনা করে?

কিভাবে তাক্বওয়া অর্জন করা যায় (২য় পর্ব)

এটি তাক্বওয়া অর্জন করা বিষয়ে শাইখ হাম্মাদ বিল্লাহ حفظه الله প্রদত্ত অতি গুরুত্বপূর্ণ্ ধারাবাহিক ভাষণেরই একটি অংশ। এতে তিনি শ্রোতাদেরকে তাক্বওয়া অবলম্বনের আহবান জানিয়েছেন। বক্তব্যে উল্লেখিত মূল বিষয়গুলো হলো:-
১) আল্লাহ্‌র রুবূবিয়্যাহ এবং আল্লাহ্‌র ‘উবূদিয়্যাহ্‌র মধ্যে যোগসম্পর্ক।
২) আল্লাহ্‌র রুবূবিয়্যাহ, উলূহিয়্যাহ ও তাঁর আছমা ওয়াস সিফাতের মধ্যে যোগসম্পর্ক।
৩) যে সকল লোক রুবূবিয়্যাহ ও উলূহিয়্যাহ্‌‌তে আল্লাহ্‌র এককত্ব স্বীকার করা সত্বেও শাহজালাল, শাহপরান প্রমুখ অলী বা পীর-দরবেশের ক্ববরে তাদের নিকট প্রার্থনা করতে যায়, তারা জঘন্য শির্‌কে লিপ্ত। শাইখ তাদের সম্পর্কে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন।
৪) তাওহীদের (তাওহীদুর রুবূবিয়্যাহ, উলূহিয়্যাহ এবং আছমা ও সিফাত-এর) বাস্তবায়ন তিনভাবে করতে হবে। তাহলেই প্রকৃত অর্থে মু’মিন-মুছলিম হওয়া যাবে।

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close