ক্বোরবানীর তাৎপর্য ও বিধান

আল্লাহ্‌র (سبحانه وتعالى) নৈকট্য ও সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য প্রায় সকল উম্মাতের মধ্যেই ক্বোরবানীর প্রচলন ছিল। এটা আগেকার নাবীগণেরও ছুন্নাত ছিল। ক্বোরআনে কারীমে আল্লাহ (سبحانه وتعالى) ইরশাদ করেছেন:-

وَلِكُلِّ أُمَّةٍ جَعَلْنَا مَنسَكًا لِيَذْكُرُوا اسْمَ اللَّهِ عَلَى مَا رَزَقَهُم مِّن بَهِيمَةِ الْأَنْعَامِ

হাজ্জ অস্বীকারকারীর বিধান

যে ব্যক্তি হাজ্জকে দ্বীনে ইছলামের একটি রুক্‌ন এবং অত্যাবশ্যকীয় ফার্‌য ‘ইবাদাত বলে স্বীকার না করবে তথা অস্বীকার করবে, সে ব্যক্তি নিঃসন্দেহে ইছলাম বহির্ভূত কাফির।

শারী‘য়াতের পরিভাষায় হাজ্জ

শারী‘য়াতের পরিভাষায় হাজ্জ বলা হয়ঃ- আল্লাহ্‌র (سبحانه وتعالى) হুক্‌ম পালন এবং তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের নিমিত্ত তাওয়াফ, ছা‘য়ি, ‘আরাফাহর ময়দানে অবস্থান এবং হাজ্জ্বের অন্যান্য কার্যাবলী সম্পাদনের মহান উদ্দেশ্যে মক্কায় গমন করা। হাজ্জ হলো দ্বীনে ইছলামের অন্যতম একটি রুক্‌ন বা ভিত্তি এবং ক্বোরআন, ছুন্নাহ ও ইজমা‘য়ে উম্মাত দ্বারা অকাট্য

হাজ্জ শব্দের শাব্দিক অর্থ কি?

হাজ্জ শব্দের শাব্দিক অর্থ হলোঃ- কোন মহান কাজের ইচ্ছা পোষণ। আভিধানিক অর্থে হাজ্জ বলা হয়ঃ-শারী‘য়াতে ইছলামীয়্যাহ কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে, নির্ধারিত স্থানে নির্ধারিত কিছু কাজ, নির্ধারিত পন্থা ও পদ্ধতিতে সম্পাদন করা।

Subscribe to our mailing list

* indicates required
Close