এটি মুহ্তারাম আশ্ শাইখ সালিহ্ আল ফাওযান c কর্তৃক আহলে ছুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের প্রখ্যাত ইমাম- ইমাম আল বারবাহারী o এর অনবদ্য গ্রন্থ “শারহুছ্ ছুন্নাহ” এর অতি চমৎকার ও মূল্যবান ব্যাখ্যাগ্রন্থের অডিও ভাষান্তর। এতে ইছলামের মৌলিক বিষয়াদী, সঠিক ইছলামী ‘আক্বীদাহ ও মানহাজ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বাংলা ভাষায় গ্রন্থটি ধারাবাহিকভাবে অডিও ভাষান্তর করছেন শাইখ আবূ ছা‘আদা হাম্মাদ বিল্লাহ c। এ পর্বে শাইখ নিম্নোক্ত বিষয়াদী সম্পর্কে আলোচনা করেছেন:-
১) ইমাম বারবাহারী o এর জীবনী
২) “শারহুছ্ ছু্নাহ” গ্রন্থের গুরুত্ব
আলোচনান্তে তিনি নিম্নোক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তর প্রদান করেছেন-
১। পথভ্রষ্ট বিদ‘আতী কোন দা‘য়ী (ইছলামের প্রতি আহবানকারী বা ইছলাম প্রচারক) সম্পর্কে অন্যদের অবগত করার আগে তাকে নাসীহাত দেয়া কি ওয়াজিব? সাধারণ মানুষের প্রতি কি আমাদের নম্র হওয়া উচিত?
২। ছালাফে সালিহীন g “হিকমাহ” বলতে ছুন্নাহ-কেই বুঝতেন। তাফছীরে ত্বাবারীতেও একথাটির উল্লেখ রয়েছে। বিষয়টি কি একটু বুঝিয়ে বলবেন?
৩। চট্রগ্রাম সহ বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র অসংখ্য লোক বিদ‘আত চর্চায় লিপ্ত রয়েছে। তাদের অনেকেই বিদ‘আত চর্চা করে থাকে একারণে যে, এ থেকে ভালো আর কিছু তাদের জানা নেই। বিদ‘আত চর্চায় তারা তাদের নেতাদের অনুসরণ করে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো যে, এসব সাধারণ লোক যারা না জেনে না বুঝে বিদ‘আত চর্চা করে থাকে এবং তাদের নেতৃবর্গ যারা জেনে বুঝে বিদ‘আত আবিষ্কার ও চর্চা করে থাকে, নিন্দা ও সমালোচনার ক্ষেত্রে কি আমরা এই দুই প্রকার লোকের মধ্য পার্থক্য করব?
৪। এটা কি সত্য যে, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ইবনু জারীর ত্বাবারীর (o) সাথে (কিছু বিষয়ে) ইমাম আল বারবাহারী o এর কিছু সমস্যা হয়েছিল? এ বিষয়ে যদি আমাদেরকে কিছু বলতেন?